বিনোদন

একটা সময় নিজের শরীরের উপরেই ঘেন্না হত বিদ্যা বালানের! কিন্তু কেন?

কে না সুন্দর হতে চায়। সকলেই চায় নিজেকে ফিট রাখতে। ফিট থাকার জন্য জিম ওয়ার্কআউট করে নিজেকে ফিট রাখতে চায় জাতীয় শরীরে কোনো রোগ বাসা বাঁধতে না পারে। কিন্তু ভাবুনতো যদি এসবকিছু করার পরেও যদি কোনো রেসাল্ট না পাওয়া যায় তাহলে কেমন লাগে। সেরকমই একজন নায়িকা যাকে এই পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে। তিনি আর কেউ নন বিদ্যা ব্যালন। কিন্তু আজকের তিনি একজন সফল অভিনেত্রী। অভিনেত্রী সুন্দর কিন্তু সেক্সি নন। যারা বিদ্যার ডার্টি পিকচার দেখেছে তাদের বিচারে ভিন্ন হবে।

বিদ্যা বলিউডে পা রাখেন ১৯৯৫ সালে ‘হাম পাঁচ’-এ অভিনয়ের মধ্যে দিয়ে। কিন্তু তার প্রথম হিন্দি সিনেমা ২০০৫ সালে ‘পরিণীতা’য় ললিতা চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে। এরপরে ‘লাগে রাহো মুন্না ভাই’ সিনেমাতে অভিনয় করে দর্শকদের মন জয় করেন।এরপরে ২০১০ সালে ২০১০ সালের ব্ল্যাক কমেডি ইশ্‌কিয়া, ২০১১ সালের অর্ধ-জীবনীমূলক থ্রিলার ‘নো ওয়ান কিলড জেসিকা’। তারপর ‘ডার্টি পিকচারে’ অভিনয় করে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে যান।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Vidya Balan (@balanvidya)

অভিনেত্রী আজকের দিনে বেশ জনপ্রিয়। বিদ্যা ব্যালন এক নামে সকলেই জানেন তাকে। কিন্তু একটা সময় তিনি বলতেন,”আমার শরীরে হরমোনের সমস্যাও ধরা পড়েছে। একটা দীর্ঘ সময় নিজের শরীরকে ঘেন্না করতে শুরু করি আমি। সেই সময় আমি খুব রেগে যেতাম, মানসিক ভাবে বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছিলাম।”

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Vidya Balan (@balanvidya)

একজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী তিনি। কিন্তু কেন নিজেকে ঘৃণা করতেন বিদ্যা?আর কিসের জন্য নিজের শরীর নিয়ে রাগ হত? বিদ্যার কথা অনুযায়ী,”যখন আমি কিশোরী ছিলাম, তখনই অনেকে আমায় বলতো এতো সুন্দর দেখতে, কিন্তু তুমি ওজন কেন কমাও না? এটা হয়তো বলা সহজ। রোগা হওয়ার জন্য আমি যখন ছোট ছিলাম, তখন বহুবার আমি অনেক সময় উপোস করে থেকেছি, পাগলের মতো শরীরচর্চা করেছি। তবে কোনওকিছুতেই কিছু হতো না। এর প্রধান কারণ হল হরমোন। শরীরচর্চার কারণে হরণের সমস্যা হয়তো কিছুটা কমে তবে কিছুদিন পরেই আবার তা যে কে সেই।” আর ঠিক এই হরমোনের কারণে শরীর ঠিক ছিল না অভিনেত্রীর। অভিনেত্রী বিওডিয়ার স্বামী যদিও ইউটিভি মোশন পিকচার্সের সিইও কিন্তু তবুও। কোথাও যেন নিজেকে বলিউডে ফিট মনে করতেন না বিদ্যা।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Vidya Balan (@balanvidya)

Back to top button