বিনোদনভাইরাল ভিডিও

‘মিঠাই’-এর সাইকেল মুন্নিতে চেপে প্রথমবার চিতল মাছ কিনতে বাজারে গেলেন উচ্ছেবাবু!

ক্রমশ জমজমাট পর্ব চলছে ‘মিঠাই’ ধারাবাহিকে। এদিকে ডিভোর্স ও ডিভোর্সের পরে মিঠাই ও উচ্ছেবাবুর মিলন যেন সত্যিই অবাক কান্ড! কিছুদিন আগেই সিদ্ধার্থের সব অভিযোগ মাথা পেতে নিয়ে উচ্ছেবাবুকে ডিভোর্স দেয় মিঠাই। কিন্তু এদিকে দাদাই সিদ্ধার্থকে চ্যালেঞ্জ করেছেন, মিঠাই-এর সঙ্গে এক ছাদের তলায় সিদ্ধার্থ কোনোদিন স্বামী-স্ত্রীর মতো থাকতে পারবে না।এরপর শোনা যায় যে সিড নাকি সিদ্ধান্ত নিয়েছে মিঠাইয়ের সাথে এক মাস একসাথে থাকার তারপর সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে। সিড এর এমন পরিবর্তনে খুশি দাদু সহকারে গোটা পরিবার।

এরপরেই গোটা পরিবার খুশিতে মেতে উঠে মিঠাই আর সিড এর জন্য ফুলশয্যার আয়োজন করেন। কিন্তু ফুলশয‍্যার রাতে ঘটে অদ্ভুত ঘটনা। ফুলশয্যার দিন মিঠাইয়ের গয়না খুলতে গিয়েও নাজেহাল হয়ে পড়েন সিদ্ধার্থ। অবশেষে মিটে যায় ফুলশয্যা পর্ব। এবার একটি অন্যরকম টুইস্ট। দাদুর শ্যালক আসছে দুর দেশ থেকে। বোনের কাছে দাবি চিতল মাছের মুইঠা খাবে সে। এদিকে দাদু তাই চিন্তায় চিতল মাছ আনতে হবে। মিঠাই সকাল সকাল রান্না ঘরে এসে সকলের খাবার করতে করতে দাদুকে এসে বলে যে সে নিজেই বাজার যাবে আর জ্যান্ত চিতল কিনে আনবে।

এদিকে মিঠাইয়ের বাজারে যাওয়ার কথা শুনে রাজি হয় না দাদু। তখনই দাদুর লাট সাহেব অর্থাৎ সিদ্ধার্থ নিচে নামে। বাজারের কথা শুনে সে বলে এমন কি ব্যাপার, অনলাইনে মাছ অর্ডার দিচ্ছি চলে আসবে। অনলাইনে মাছ কেনার কথা শুনে মিঠাই ও দাদু দুজনেই অবাক হয়ে যায়। তাই দাদু অনলাইনে মাছ কেনাতে রাজি হয় না। এদিকে সিদ্ধার্থ বলছে চ্যালেঞ্জ যখন নিয়েছি সব করবো। দাদুকে জানিয়ে দেয় একটা বড় কোম্পানি সে চালায় আর মাছ আনতে পারবে না? আর তারপরেই মিঠাই সিদ্ধার্থের হাতে বাজারের ব্যাগ বইয়ে দেয়।

তাই বাজারে যাওয়ার জন্য সিড গাড়ির চাবি নিয়ে এগোয়। আর মিঠাই বলে তার মুন্নিকে নিয়ে যেতে হবে। প্রথম দিকে লেডিস সাইকেল মুন্নির পিঠে চাপতে চায়নি সিদ্ধার্থ শেষে চ্যালেঞ্জের জন্য মুন্নির পিঠে চেপেই মাছ কিনতে যায়।একেবারে ফোনের ছবি দেখে মাছ মেলায়। শেষে একটা মাছ দেখে মনে হয়েছে এটা চিতল। পুরো মাছ কিনে নেয়।এসেই মিঠাইয়ের হাতে দেয়। এদিকে মিঠাই তো মাছ দেখে অবাক। এটা যে চিতল নয়। এরপরে দেখার অপেক্ষা কিভাবে হয় চিতল মাছের ম্যুইঠা!

Back to top button