“সাংঘাতিক মেয়ে রে বাবা” বালিঝড় ধারাবাহিকে ঝোরার দুদিকেই আঁকড়ে ধরার মতো চরিত্র অবাক করছে দর্শকদের
স্টার জলসার ধারাবাহিক বালিঝড় অল্পদিনের মধ্যেই দর্শকদের জন প্রিয় হয়ে উঠেছে। ত্রিকোণ প্রেমের কাহিনীকে কেন্দ্র করে তৈরি এই ধারাবাহিক।গল্পে মহার্ঘ্য খুবই ভালো মনের মানুষের পরিচয় দেওয়ায় দর্শকদের কাছে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
মেয়েদের প্রতি তার শ্রদ্ধা দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছে সে।খড়কুটোর পর এই ধারাবাহিকেও তাদের দুজনকে একসাথে দেখা যাচ্ছে। তাসত্ত্বেও গল্পে আসল নায়ক কে, এ ব্যাপারে এখনো ধোঁয়াশা রয়েছে।কারণ এদের দুজনের সাথে আরো একজন আছেন তিনি হলেন ঝোরার প্রেমিক স্রোত।
স্রোতের চরিত্রে অভিনয় করছেন ইন্দ্রাশিস রায়। এরআগে ‘ধূলোকণা’ সিরিয়ালে ইন্দ্রাশিস রায় আপনারা দেখেছেন লালনের চরিত্রে অভিনয় করতে। প্রমো দেখে বোঝা যায় ধারাবাহিকটি রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তৈরি। নায়িকা ঝোরা (তৃণা সাহা) ভালোবাসে স্রোতকে (ইন্দ্রাশিস রায়)। অপরদিকে ঝোরার বাবা নিজের সহযোগী মহার্ঘ্য (কৌশিক রায়) সাথে ঝোরার বিয়ে দিয়েছে ।
বাবার কথায় বিয়ে করলেও ঝোরা মন থেকে মহার্ঘ্যকে স্বামী হিসেবে মেনে নেয়নি।তাই সে একবছরের মাথায় মহার্ঘ্যকে ডিভোর্স দিয়ে স্রোতকে বিয়ে করবে। আর তাই সে মহার্ঘ্যর সামনেই স্রোতের সাথে কথা বলে, এমনকি ভালোবাসার কথাও জানায়।এসবের পর মহার্ঘ্যও ঝোরাকে কথা দেয় যে সে খুব তাড়াতাড়ি ঝোরাকে ডিভোর্স দিয়েদেবে।
ঝোরা মহার্ঘ্যর সাথে অনেক বাজে ব্যবহার করলেও মহার্ঘ্য সবসময় ঝোরাকে সম্মান করে। তাই তার এই ব্যবহার ধারাবাহিক প্রেমিকদের মন কেড়ে নিয়েছে। অন্যদিকে মহার্ঘ্যর প্রতি ঝোরার এরূপ ব্যবহারে অসন্তুষ্ট দর্শক। এক দর্শক একটি পোস্টে লেখেন, “ঝোরা ফোনে স্রোত কে ভালোবাসি বলবে আবার কমলিকার ব্যাপারে খুটিনাটি জিজ্ঞেস করে মনে মনে রাগেতে ফুসবে। কি সাংঘাতিক মেয়ে রে বাবা,,না স্রোত কে ছাড়বে আর না মহার্ঘকে”।
