বিনোদন

সুখের সংসারে বিপদ ,রোহানপ্রীতের ক্রমাগত বেড়েচলা মদ খাওয়া নিয়ে অভিযোগ জানান ‘নেহা কক্কর’। ভাইরাল ভিডিও !

সোশ্যাল মিডিয়া হলো চর্চার অন্যতম মাধ্যম। সবসময় কারো না কারো চর্চা হয়েই চলেছে। এর মাধ্যমে ছোট বড় সব খবর চিনলে আসছে আমাদের সামনে। বি টাউন এর হেভি ওয়েট গায়িকাদেড় মধ্যে একজন অন্যতম হলেন ‘নেহা কক্কর’। নেহার গান এবং তার ব্যাক্তিগত জীবন এখন পুরোটাই চর্চিত বিষয়।গত বছর অক্টোবর মাসেই রোহনপ্রীত সিংয়ের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন নেহা কক্কর। সুখেই ছিল তাদের সংসার। কিন্তু এরই মধ্যে নেহা জানালেন এক ভয়ঙ্কর অভিযোগ। অভিযোগ হলো নেহার স্বামী রোহনপ্রীত এর মদ খাওয়া নাকি ক্রমাগত বেড়েই চলেছে।

পেজ থ্রির পাতায় দারুন চর্চা শুরু হয়েছিল নেহার সঙ্গে রোহনের বিয়ের খবর ছড়াতেই। বিয়ের পর প্রথমে দিল্লি এবং পরে পাঞ্জাবে বসে নেহার রিসেপশন এর আসর। তারপর ফিরে আসেন মুম্বাইতে নেহা-রোহ। এরপর দুবাই তে ১৫ দিনের হানিমুনের অবসর কাটান এই জুটি। তারপর ফের কাজে ফেরেন নেহা।

নেহা-রোহন হানিমুন থেকে ভালোবাসার সব খুঁটিনাটি খবর সবসময় অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন গায়িকা। নেহার সাথে রোহানের আলাপ হয়েছিল গানের সূত্র ধরেই। এক অডিশন এ ডাকা হয়েছিল রোহান কে ,সেখানে নেহাও উপস্থিত ছিলেন। সেদিন অডিশন এ রোহান যে গানটি গাইছিলো ,সেটি নেহার লেখা এবং সুর করা। রোহন এর গান শুনেই রোহন কে মনে ধরেছিলো নেহার।

তারপর শুরু হয় নেহার সঙ্গে রোহন এর আলাপ। সেখান থেকেই কথা শুরু হয়। রোহন নেহাকে ভালোবাসতেন কিন্তু মাত্র ২৫ বছর বয়সে বিয়ে করতে রাজি ছিলেন না। রোহন নেহাকে সে কথা জানিয়েও ছিলেন। কিন্তু নেহার ভালো মন এবং ভালো মানুষী দেখে বনিজেকে সামলাতে পারেননি রোহন। বিয়ের জন্য রাজি হয়ে যান তিনি। তারপর তাদের বিয়েও হয়ে যায়।এখন তাদের সুখের সংসার। এর মধ্যেই চলে আসলো বিপদ।

ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল নেহার একটি ভিডিও ,যেখানে বিষন্ন মুখ নিয়ে গাড়িতে বসে আছেন নেহা। বেজে উঠলো ‘সাইয়া জি’। সেই গানে গলা মিলিয়ে নেহা গান ‘মেরে নটি সাইয়া জি, কিউ পিতে হো ইতনি’।সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও টি পোস্ট করে নেহা লেখেন , ‘আমার সাইয়া জি আমার মাথায় ও মনে আছে’।নেট দুনিয়ায় এই ভিডিও পোস্ট হতেই ভাইরাল হয়ে যায় মুহূর্তের মধ্যেই। এই ভিডিও দেখা নেটিজেনরা পোস্টে কমেন্ট করে লেখেন, ‘এটা কি সত্যিই অভিযোগ’। কেউ আবার লিখেছেন, ‘রোহনপ্রীতকে মদ খেতে বারণ করুন না’। কেউ বলছেন’ ও একটু আধটু সবাই খায়।

Back to top button