বিয়ের প্রথম জন্মদিনে স্বামী নীলকে সম্পূর্ণ অভিনব পদ্ধতিতে সারপ্রাইস দিলেন অভিনেত্রী তৃনা
বিয়ের পরই এই প্রথম জন্মদিন। একটু স্পেশাল তো হবেই তাই না। একটু কেক না কাটলে কি হয়? নীলের সাথে তৃনার বিয়ের পর এটাই অভিনেতার প্রথম জন্মদিনে সেলিব্রেশন করলেন তারা। তবে তাদের ইচ্ছা ছিল ধুমধাম করে পালন করার কিন্তু তা আর হয়ে উঠলো না। একটুকরো চকলেট কেকেই খুশি কৃষ্ণকলি ধারাবাহিকের নিখিল।যদি এই সময় শ্যুটিং চলত তবে শ্যুটিং স্পটেও কেক কাটা, হৈ হুল্লোর, খাওয়া দাওয়া।
একদিকে করোনা আবহের জন্য লকডাউন। সমস্ত জায়গায় সব কিছুই বন্ধ। শ্যুটিং ফ্লোরে ঝুলছে তালা। শ্যুট ফ্রম হোম দিয়েই সকলে কাজ করছেন। কারণ দর্শকদের আনন্দ দানের জন্য এর থেকে বেশি কিছু করার ছিল না। হাতে অভিনেতারা স্ক্রিপ্ট পেয়ে যাচ্ছেন, এরপর সেলফি স্টিকের সামনে দাড়িয়ে বাকি শ্যুট করে ফেলছেন।
একদিকে করোনা পরিস্থিতি তার সাথে বাংলায় ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বহু মানুষ বিপর্যস্ত। তাই এরকম দুরাবস্থার মধ্যে হৈ হৈ করে আনন্দ করার মানসিকতা অনেকেরই নেই। নীল ভট্টাচার্য যদিও তার ঘর একটু বেলুন দিয়ে সাজিয়েছেন। নতুন বউ তৃনা আদর করে কেক খাইয়ে দিচ্ছেন বরকে। এভাবেই মিষ্টি ভালোবাসা দিয়ে আর পেয়ে জন্মদিন সেলিব্রেট করলেন অভিনেতা।
View this post on Instagram
শুধু জন্মদিনই পালন করেননি তার পাশাপাশি যারা অসহায় তাদের হাতে খাবার তুলে দিলেন নীল ও তৃণা। যাঁরা পেটের জ্বালা নিয়েই এই লকডাউনে দিনযাপন করছেন, তাদের জন্য একটা স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা খুলেছেন নীল ও তৃণা। এই সংস্থার উদ্যোগেই সোমবার শহরের ফুটপাতবাসীদের মুখে অন্ন তুলে দেন এই জুটি। এদিন প্রায় পাঁচশো খাবারের প্যাকেট বিলি করা হয় তাদের তরফে।
এদিকে যাদের ফুটপাতেই একচিলতে সংসার, এবং করা অসহায় তাদের হাতে খাবার তুলে দিলেন নীল ও তৃণা। যাঁরা পেটের জ্বালা নিয়েই এই লকডাউনে দিনযাপন করছেন, তাদের জন্য একটা স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা খুলেছেন নীল ও তৃণা। এই সংস্থার উদ্যোগেই সোমবার শহরের ফুটপাতবাসীদের মুখে অন্ন তুলে দেন এই জুটি। এদিন প্রায় পাঁচশো খাবারের প্যাকেট বিলি করা হয় তাদের তরফে। তাদের সেই ছবি তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। সকল নেটিজেনরা নীলের জন্মদিনের শুভেচ্ছাবার্তা জানিয়েছেন।