বিনোদন

বিদ্যাসাগরের নাতনি! ‘নিম ফুলের মধু’ তে পর্ণা’র কান্ড দেখে রীতিমতো ট্রোল নেটিজেনদের

নিম ফুলের মধু জি বাংলা ধারাবাহিকটি বেশ জনপ্রিয় হয়েছে। যারা বাংলা সিরিয়াল দেখতে পছন্দ করেন এবং বিশেষ করে জি বাংলা পছন্দ করেন তাদের কাছে সৃজন-পর্ণা পরিচিত। এই জুটি এখন বেশিরভাগ জি বাংলা ভক্তদের মধ্যে খুব জনপ্রিয়। সিরিজের প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন রুবেল দাস ও পল্লবী শর্মা। তারা অন্যান্য সিরিজে বেশ কয়েক বছর ধরে দর্শকদের কাছে পরিচিত।

পল্লবী শর্মা তার কেরিয়ার শুরু করেছিলেন হিট সিরিজ কে আপন কে পার দিয়ে। সে সময় ‘যব’ চরিত্রে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান তিনি। তার এই বিরোধীতার কারণে ইন্টারনেটে তাকে নিয়ে অনেক কৌতুক ছিল। পারার সাথে কি হচ্ছে। তার অভিনয় দেখে দর্শকরা মজা করে তাকে বিদ্যাসাগরের নাতনি বলে উল্লেখ করে।

বাংলা ধারাবাহিকের টিআরপি বাড়াতে মাঝে মাঝে বিভিন্ন মজার বিষয়বস্তু দেখানো হয়। কারণ এখানে টিআরপি চূড়ান্ত বলে। এবং নিম ফুলের মধু সম্পর্কে মিষ্টি গল্প একটি আবাসিক পারমিট পাওয়ার জন্য খুব ভাল উপাদান প্রদান করে।ধারাবাহিকে দেখানো হচ্ছে সৃজনের চাকরি চলে যাওয়ায় পর্ণা নিজের গয়না বন্ধক রেখে বেনামে ব্যবসা খুলে বসেছে। বিপাশা বাসুর ছদ্মনামে সৃজনকে চাকরি দিয়েছে সে।

এদিকে বাড়িতে, দেওর এবং ননদ ছাড়া কেউ তার সত্যতা জানে না। অন্যদিকে, পর্না তার বসের চোখে আরও খারাপ হচ্ছে, কারণ সে প্রতিদিনের নিউজরুমে অযত্নে কাজ করে। এখন আপনার একটিই লক্ষ্য: একটি কোম্পানি তৈরি করা। এদিকে রাতে অফিসের অসমাপ্ত কপি লিখছে পর্ণা।কিন্তু রাতে কাজ করতে করতে ঘুমে চোখ ঢুলে আসছিল তার।

ঘুমের পরে কাজ করার জন্য পার্ণা প্রাচীন বিদ্যাসাগর পদ্ধতি ব্যবহার করতে দেখা গেছে। এটি করার জন্য, তিনি জানালার সাথে একটি ফিতা বেঁধেছেন এবং এটি থেকে তার নিজের চুল বেঁধেছেন। পড়াশোনার জন্য যেমন নিজের টিকি এভাবেই বেঁধে রাখতেন বিদ্যাসাগর। এ নিয়ে আবারো সোশ্যাল নেটওয়ার্কে ট্রোলিং শুরু হয়েছে

সোশ্যাল মিডিয়াতে কেউ লিখছেন, ‘‘বিদ্যাসাগরের নাতনি।’’ কেউ মজা করে লিখছেন, ‘‘এসব যদি বিদ্যাসাগর মহাশয় দেখতেন তাহলে তিনি সবকিছু ভুলে যেতেন।’’ কারও মন্তব্য, “লেডি বিদ্যাসাগর। এই মহিলা সব পারেন জানতাম। কাজের মেয়ে থেকে ঘরের বউ। তারপর উকিল থেকে জাজ, তাই বলে এরকম…”। আবার কেউ পর্ণাকে উদ্দেশ্য করে লিখছেন, “বিদ্যাসাগরের হারিয়ে যাওয়া বোন”।

Back to top button