ভুল ওষুধ দিয়ে গুড্ডিকে মারার চেষ্টা করেছিল শিরিন! ডাক্তারদের প্রাণপন চেষ্টায় প্রাণে বেঁচেছে গুড্ডি। তবে অবশেষে ভিডিও ফুটেজ দেখে গুড্ডির খুনীকে শনাক্ত করলো অনুজ। শিরিনই যে আসলে দোষী তা এবার প্রমান হল সবার কাছে। টানটান উত্তেজনা ‛গুড্ডি’ ধারাবাহিকে। প্রথম থেকেই শিরিনের উপর সন্দেহ ছিল অনুজের। তার ধারণাই সত্যি প্রমাণিত হয়েছে। তার স্ত্রী শিরিনই গুড্ডিকে মারতে চেয়েছিল।
সিরিয়ালের নিয়মিত দর্শকেরা জানেন যে, গুড্ডি আর এখন সাধারণ কেউ নয়। সে এখন এসপি। আর ওদিকে অনুজ ডিআইজি। কাজের সূত্রে দুজনেরই পোস্টিং রুপপুরে। আর সেখানেই অনেক শত্রু তৈরি হয়েছে গুড্ডির। আর তারাই গুড্ডিকে গুলি করে। গুণ্ডাদের গুলিতে আহত হয় গুড্ডি। এর ফল নিয়ে শিরিন হাসপাতালে গুড্ডিকে দেখতে এসে করলো সর্বনাশ। যে ওষুধ আর প্রয়োজন নেই বার বার সেই ওষুধ সে গুড্ডিকে খাইয়ে দেয়। যথারীতি ওষুধ খেয়ে গুড্ডির কষ্ট হতে থাকে। সে নার্সকে ডাকতে বলে। কিন্তু শিরিন কিছুতেই ডাকে না।যদিও অবশেষে ডাক্তারদের প্রাণপন চেষ্টায় প্রাণে বাঁচে গুড্ডি।
তবে অনুজ ঠিক করে গুড্ডিকে যে মেরেছে তাকে ধরবেই। আর তাইতো একেরপর এক সে তদন্ত করেই চলেছে। আর অবশেষে সেই তদন্তের ফল মিললো। দোষী হিসেবে শিরিনের নাম আসে প্রকাশ্যে। যদিও যুধাজিৎ ও গুড্ডি দুজনেই চাইছে এবারের মতো শিরিনকে যাতে ক্ষমা করে দেওয়া হয়।
কিন্তু তাতে একেবারেই রাজি নয় অনুজ। তার কথা অন্যায়ের শাস্তি শিরিন পাবে। শিরিনের কাকুতি মিনতিও শোনে না অনুজ। তাহলে কি অনুজ এবার শিরিনকে গ্রেফতার করবে? যদিও তা জানা যাবে সিরিয়ালের আগামী পর্বগুলিতে।
