বলিউডের গায়কদের মধ্যে প্রথম সারির একজন জনপ্রিয় গায়ক ছিলেন সোনু নিগম। যে রোম্যান্টিক গানের মাধ্যমে সমস্ত শ্রোতাদেরকে মাতিয়ে রাখতেন নিজের গানের মাধ্যমে। সেই গায়ক সোনু নিগমকেই খুনের চেষ্টা?
কিন্তু কি রহস্য আছে তার পিছনে? সোনু নিগম গানের জগতে নাম করার পর ২০০২ সালে বাঙালি পরিবারের মেয়ে মধুরিমার সাথে বিয়ে করেন। সবকিছু ঠিকঠাকই চলছিল কিন্তু হঠাৎ করে সবকিছু গন্ডগোল হয়ে গেলো। তাদের একটি পুত্রসন্তান জন্মগ্ৰহণ করে ২০০৭ সালে। হঠাৎ শোনা যায় যে সোনু নিগমের সাথে স্মিতা ঠাকরের মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে। তার পরিবারের সাথে সোনার সম্পর্কও ভালো ছিল। ও শোনা যায় যে সোনার জন্য স্মিতা তার স্বামী জয়দেব ঠাকরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কোথাও ভেবে রেখেছেন।
যার কারণে সোনুর সাথে মধুরিমার সম্পর্কে চির ধরেছিলো। মধুরিমা সোনুর সাথে ডিভোর্সের কথা ভেবেছিলেন। অবয় পরে সেই সম্পর্ক ঠিক করে নেন মধুরিমা। অপরদিকে বালাসাহেব ঠাকরের ছেলের সাথে স্মিতার বিয়ে হয় ১৯৮৬ সালে। সোনুর সাথে সম্পর্কের কারণে স্মিতার বৈবাহিক সম্পর্ক ভেঙে যায়। বিবাহ বিচ্ছেদ হলেও শশুর শাশুড়ির সাথে থাকতেন স্মিতা। সেই সূত্রেই ঠাকরে পরিবারের সাথে সম্পর্ক ভালো ছিলই সোনুর।
তবে এতদিন পর আবার পুরোনো কথা ঘেটে লাভ কি। কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসলো। নারায়ণ রানে শিবসেনা, কংগ্রেস ও বিজেপি তিন তিনবার দল পরিবর্তন করেছেন। ২০১৭ সালে শিবসেনার সমালোচনা করেন। নারায়ণ রানে তার রাজনৈতিক জীবনে প্রায় ১০ তীর মত খুন করেন। এরপরেই নারায়ণ রানের ছেলে নীলেশ বলেন তাঁর মুখ না খোলানোই ভাল। ঠাকরে পরিবারের সঙ্গে সোনুর কী সম্পর্ক? কেন এবং কত বার সোনুকে খুন করানোর কথা ভেবেছিলেন বালা সাহেব ঠাকরে? পরে এইসব ব্যাপার নিয়ে সোনুকে প্রশ্ন করা হলে তিনি মুখ না খুলেই ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন।
