বিনোদন

নুসরাতকে জীবন থেকেই বাদ দিলেন নিখিল জৈন, তারই প্রমান পাওয়া গেলো নিখিলের নতুন সিদ্ধান্তে

নিখিল ও নুসরাত ২০১৯ সালে সুদূর তুরুস্কে গিয়ে রাজকীয় ভাবে যাক জমক পূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু করেছিলেন তাদের দাম্পত্য জীবন। তবে সেই বিয়ের সুখ দীর্ঘস্থায়ী হয়ে ওঠেনি। বিয়ের এক বছর যেতে না যেতেই দুজনের দাম্পত্য জীবনে ধরেছে চিড়। তারা বেশ কয়েকমাস ধরেই আর থাকছেন না এক ছাদের নিচে। ইনস্টাগ্রাম থেকে তারা েকে অপরকে আনফলো করে দেওয়া ছাড়াও দুজনই তাদের বিয়ের যাবতীয় ছবি মুছে ফেলেছেন। আর সেই থেকেই তাদের দুজনের সম্পর্ক নিয়ে এখন গরম পেজ থ্রির পাতা।

নিখিল জৈন লাইম লাইটে আসেন নুসরাত কে বিয়ে করার পর তবে তার আরও একটি পরিচয় হলো তিনি একজন প্রতিষ্ঠিত কাপড় ব্যবসায়ী। নিখিলের কাপড়ের সংস্থার অন্যতম ব্র্যান্ড এম্বাসেডর হিসেবে কাজ করছিলেন নুসরাত কিন্তু এখন তার সেই সম্পর্ক নেই তাই নিখিল এখন খুঁজে বেড়াচ্ছেন নতুন মুখ।

নিখিল -নুসরাতের সম্পর্কের ভাঙ্গনের মাঝেই নুসরাতের সাথে নাম জড়িয়েছে টলিউড অভিনেতা যশ দাসগুপ্তের সাথে। নুসরাত ও যশ তাদের সম্পর্ক নিয়ে মুখ না খুললেও টলিউডের অন্দরে কান পাতলে শোনা যাচ্ছে তারা দুজন শুধু বন্ধুই নন রয়েছেন এক বিশেষ সম্পর্কে। আর সব পরিস্থিতি মিলিয়ে দেখলে বোঝা যাবে যে তাদের সম্পর্ক ধীরে ধীরে এগোচ্ছে বিচ্ছেদের দিকে।

নুসরাত বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ না খুললেও জানিয়ে দিয়েছেন “যেদিন বিবাহবিচ্ছেদ হবে সেদিন আমি ঠিক জানিয়ে দেবো এখনও সে সময় আসেনি”।তাই ভাঙতে চলা সম্পর্কের মাঝে নুসরাত যে আর নিখিলের কাপড় বিপিনি সংস্থার আর মুখ হবেন না সেটাই স্বাভাবিক ব্যাপার।

কিছুদিন পরেই আসছে সামার কালেকশনের সময়। তাই নিখিল তার বস্ত্র বিপনী সংস্থার জন্য খুঁজছিলেন নতুন মুখ। কিছুদিন আগেই গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছিল নিখিলের বস্ত্র বিপনী সংস্থার হয়তো মুখ হয়ে উঠবেন তকলিউডের মিষ্টি নায়িকা শ্রাবন্তী। তবে এই বিষয়েও নিখিল মুখে কিছু না বললেও তার সমস্ত জবাব নিখিল ইন্সটা স্টোরিতে দিয়েছেন বলে মনে করছে নেটিজেনরা।

নিখিলের ইন্সটা স্টোরি থেকে এটা স্পষ্ট যে নিখিলের সংস্থার প্রচারের আগামী মূর্খ হতে চলেছেন টলিউডের দুই জনপ্রিয় অভিনেত্রী সৌরসেনী মিত্র ও তনুশ্রী বিশ্বাস। সম্প্রতি নিখিলের শেয়ার করা ইন্সটা স্টোরিতে দেখা গেছে এই দুই অভিনেত্রীকে তার সংস্থার শাড়ি পরে ছবি তুলতে। জানা গেছে তারকা মডেল হিসেবে নিখিলের সংস্থার মডেল হিসেবে কাজ করবেন শুভশ্রী ও শ্রাবন্তী।

Back to top button