বিনোদন

জমে উঠেছে দুই বান্ধবীর প্রেম, রাধিকাকে ভালোবেসে ‘রসগোল্লা’ নাম দিলেন ‘মিঠাই’

মানুষ যত আধুনিকতার দিকে যাচ্ছে ততই পুরোনো জিনিসকে হারিয়ে ফেলছে। বাঙালি ধীরে ধীরে হারিয়েছে নিজেদের পুরোনো অভ্যাস। বাঙালি খেতে ভীষণ ভালোবাসে। আজ বাঙালি হারাতে বসেছে প্রিয় মনোহরা। এবারে সেই মনোহরা ফিরিয়ে আনলো সকলের প্রিয় মিঠাই। মনোহরা বিক্রি করতে করতে সে এসে পৌঁছায় মোদক বাড়িতে। সেই বাড়িতে সকলকে মনোহরা খাইয়ে প্রশংসা পায় মিঠাই কিন্তু খাওয়াতে পারে না সেই বাড়ির ছেলে সিদ্ধার্থ বা সিডকে। সিডের বাড়িতে মিস্টিবে ব্যবসা কিন্তু সে একদমই পছন্দ করেন মিষ্টি।

সিড-এর পরিবার হল একান্নবর্তী পরিবার। ছোটবেলাতেই সিড তার মাকে হারায়। সিড বাড়ির কোনো অনুষ্ঠনে যোগদান করেন। এবারে সেই গোমড়ামুখো সিডকে মিষ্টি খাওয়ানোর চ্যালেঞ্জ নেয় মিঠাই। পরে কোনো ঘটনাক্রমে সিডের সাথে বিয়ে হয় মিঠাইয়ের। কিন্তু সিড এটা মেনে নিতেও পারেনা। অবশ্য বাড়ির সকলেই মিঠাইকে খুব ভালোবাসে। আর এই গল্পের নায়ক নায়িকা হলেন আদৃত রায় ও সৌমিতৃষা কুন্ডু। সৌমিতৃষাকে এর আগে সান বাংলায় ‘কনে বউ’ সিরিয়ালে দেখা গেছে।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by SOUMITRISHA (@soumitrishaofficial)

মিঠাই ধারাবাহিকের টিআরপিতে জায়গা করে নিয়েছে। নিজের ভভিনয় দিয়ে মিঠাই টিআরপিতে প্রথম স্থান অধিকার করে নিয়েছে। অন্যদিকে স্বস্তিকা দত্ত ওরফে সকলের প্রিয় রাধিকাও বেশ জনপ্রিয় বাঙালি দর্শকের কাছে। এবার এই দুই অভিনেত্রী এক জায়গায় হল আর সেখানে হল এক মজার কান্ড। শোনা যায় যে নায়িকার নাকি ভালো বন্ধু হয় না। কিন্তু মিঠাই আর রাধিকা তা মিথ্যে প্রমান করে দিলো। আর ইতিমধ্যেই মিঠাই চ্যানেলের অনেকেরই প্রিয় হয়ে উঠেছে।

সম্প্রতি জী বাংলার এই দুই জনপ্রিয় নায়িকাকে একসাথে একফ্রেমে দেখা গেল। শনিবার এই দুই বান্ধবী একসাথে সেলফি তুলেছেন। ছবিতে দুজনেই হাসতে হাসতে পোজ দিয়েছে। পাউট করে ছবি তুললেন মিঠাই, অন্যদিকে দাঁত বার করে খিলখিল করে হাসছে রাধিকা। আর ক্যপশানে সৌমিতৃষা স্বস্তিকার নতুন নাম দিলেন।ক্যাপশনে লেখা, স্বস্তিকা দত্তকে নাকি অবিকল রসগোল্লার মতো দেখতে। হ্যাঁ, এমন নাম শুনে রাধিকার বেশ মনে ধরে তাই তো কমেন্ট করে লিখলেন, নামটা একদম ঠিক সত্যিই এতটাই মিষ্টি আমার মিঠাই। আর এদিকে সৌমিতৃষাও পোস্টের কমেন্ট বক্সে জানান যে ‘আমি তোমায় নাম দিয়েছি ওটা’। অভিনেত্রী স্বস্তিকার এই নামকরণে বেশ খুশি তার অনুরাগীরা।

 

Back to top button