বিনোদন

প্রতিযোগিতায় ‘খড়কুটো’ পরিবার থেকে বিস্কুট দৌড়ে প্রথম রূপাঞ্জনের বাবা, দ্বিতীয় বাবিনের মা, ভাইরাল ভিডিও

ষ্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘খড়কুটো’। সকলেরই প্রিয় একটি ধারাবাহিক এটি। এটি একটি একান্নবর্তী পরিবারের গল্প। যেখানে গল্পের নায়িকা গুনগুন একজন সাধাসিধে মেয়ে, কিন্তু মনটা খুব ভালো। অন্যদিকে সৌজন্য একটু রাগি ও গোমড়ামুখো। কিন্তু লেখাপড়ায় ভালো সৌজন্য। গুনাগুনের দুস্টু মিষ্টি দুস্টুমি গল্পের মধ্যে আলাদা মাত্রা এনে দিয়েছে।গুনগুনের দুস্টু মিষ্টি খুনসুটি মাতিয়ে রেখেছে সকল দর্শকদের।

গুনাগুনের বাবা গুনগুনকে বিয়ে দেওয়ার জন্য সৌজন্যের সাথে তার বিয়ে ঠিক করে দেয়। গুনগুন শর্তে রাজি না হাওয়ায় গুনাগুনের বাবা তাকে ৩৬৫ দিনের জন্য বিয়ে করতে বলে এবং সেই শর্তেই গুনগুন বিয়ে করতে রাজি হয়েও যায়। গুনগুন নিজের ব্যবহার দিয়ে বিয়ের আগেই শশুড়বাড়ির সকলের মন জয় করেছেন। সম্প্রতি খড়কুটো সিরিয়ালে গুনগুন ও সৌজন্যের মধ্যে দূর হয়েছে সমস্ত ভুল বোঝাবুঝি শশুড়বাড়ির সকলের প্রিয় বৌমা হয়ে উঠেছে গুনগুন। বর্তমানে জমে উঠেছে সৌজন্য আর গুনাগুনের ভালোবাসা। সৌজন্য গুনাগুনের কাছে শিকার করেছে ভালোবাসার কথা।

পরিবারের সকলের সাথে সকলের মিল রয়েছে। গুনগুন ও সৌজন্যের ভালোবাসার পর্বের পর এবারে তাদের সংসার জীবনে প্রবেশ করার পালা। সম্প্রতি ধারাবাহিয়াকে দেখানো হচ্ছে দেখানো হচ্ছে সবুজ সংঘ আয়োজিত ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। আর সেই প্রতিযোগিতায় মুখার্জী পরিবারের সকলেই নাম লিখিয়েছে। এমনকি গুনগুনের বাবা ও মুখার্জি বাড়ির জামাই রূপাঞ্জন এর বাবা কেও দেখা যায়।

সেখানে অনুষ্ঠিত হয় বিস্কুট খাওয়ার প্রতিযোগিতা। সেই প্রতিযোগিতায় প্রথম হয় রূপাঞ্জনের বাবা।প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় হয় গুনগুনের শ্বাশুড়ী মা। আর প্রতিযোগিতায় যেহেতু রূপাঞ্জনের বাবা প্রথম হয়েছে সেই নিয়ে রূপাঞ্জনের আনন্দের শেষ নেই। সে নেচে এমনকি লাফিয়ে লাফিয়ে বলছে আমার বাবা ফাস্ট হয়েছে। আর অন্যদিকে চিনি অর্থাৎ রূপাঞ্জনের বউ তাঁকে বলছে যে, আমার মা যে ফাস্ট হয়েছে কই বলছো না তো। গুনাগুনের পরিবার একান্নবর্তী পরিবার। সকলেই মজা করে আনন্দ করে একসাথে থাকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ভিডিওটি শেয়ার করতেই মুহূতের্তেই ভাইরাল হয়।

Back to top button