বিনোদন

Tonic: মিলছে না টিকিট! মাল্টিপ্লেক্সে বাড়তি শো, বর্ষশেষে সমস্ত রেকর্ড ভেঙে হাউসফুল দেবের ‘টনিক’

করোনা আবহয়ে সিনেমার অবস্থা খুবই খারাপ হয়। বড় পর্দা কার্যত বন্ধ থেকে বহু দিন। মার খায় বিনোদন সংস্থা। বহু ধারাবাহিক বন্ধ হয়, আবার রমরমিয়ে চলতে শুরু করে। কিন্তু, সিনেমা তো রাতারাতি বানানো যায় না। একটা সিনেমা তৈরি করতে বহুদিনের শ্রম লাগে। তবে, শেষমেশ বড় পর্দায় সিনেমা আসতে চলেছে। বহু প্রতীক্ষিত মুভি একের পর এক মুক্তি পেতে শুরু করেছে, তবে সব ছবিই কি মনে দাগ কাটতে পারে?

সদ্য মুক্তি পেয়েছে দেব ( Dev) ও পরাণ বন্দোপাধ্যায় (Paran Bandopadhyay) অভিনীত ‘টনিক’ (Tonic)। বুড়ো হাড়ে ভেল্কি দেখিয়েছেন প্রবীণ অভিনেতা পরাণ বন্দোপাধ্যায়। এদিকে দেব কিছু কম যাননা। দেবের গোলন্দাজ হৈ হৈ করে চললেও, টনিক দিয়ে বাজিমাৎ করেছেন তিনি।

এই মুহূর্ত চলছে উৎসবের মরশুম। বাংলা, হিন্দি, ইংরেজি দিয়ে দর্শকরা তাদের বিনোদনের মুহূর্ত উপভোগ করছে। ঠিক এরই মাঝে বাংলা ছবি রীতিমত হাউসফুলের জায়গা নিয়ে নিয়েছে। বিশেষ করে, ‘টনিক’র অন্যতম ট্যাগলাইন “নো প্যানিক, অনলি টনিক” এটি মনে ধরেছে অনুরাগীদের।

শো হাউসফুল তো বটেই, এমনই অবস্থা টিকিটও নাকি পাওয়া যাচ্ছে না।

বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত শোয়ের ব্যবস্থা করছে মাল্টিপ্লেক্স। আর এসবের জন্যই দর্শকদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন অভিনেতা-সাংসদ দেব। মঙ্গলবার নিজেই টুইট করে লিখেছেন, ”করোনা পরবর্তী সমস্ত রেকর্ড ছাপিয়ে গিয়েছে টনিক। অনুরাগীদের ভালবাসা আর ভরসার জন্য ধন্যবাদ।”

গল্পে পরাণ বন্দোপাধ্যায়ের চরিত্রের নাম জলধর। এই বৃদ্ধ জলধরের স্বপ্ন পূরণ হবে, এবং সেই স্বপ্ন পূরণ করবেন দেব। বৃদ্ধ বয়সে স্ত্রীকে নিয়ে জমজমাট ভ্রমণ করেন বৃদ্ধ জলধর। এই মুহূর্তে টনিক দেখিয়ে দিয়েছে ইচ্ছা থাকলে বুড়ো বয়সেও টনিক দিয়ে রাফটিং, প্যারাগ্লাইডিং এবং কঠিনতম রকক্লাইম্বিং করা যায়। যাইহোক, বছর শেষে দেব দারুন উপহার দেন অনুরাগীদের, আবারও আসছে বছর রুক্মিণী মৈত্র-র সঙ্গে জুটি বেঁধে দেবেন ‘কিশমিশ’।

Back to top button