জী বাংলা সোনার সংসারে সেরা অভিনেত্রীর শিরোপা জিতে নিলেন দিতিপ্রিয়া!
জী বাংলায় জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘করুণাময়ী রানী রাসমণি’। সাড়ে ৬ তা বাজলেই সকলে টিভির সামনে বসে পরে রানী রাসমণি দেখার জন্য। ইটা যেন প্রত্যেকের কাছে একটা নেশা হয়ে গেছে। রানীমার চরিত্রে দিতিপ্রিয়ার অসামান্য অভিনয়ের জন্য বরাবরই প্রশংসিত হয়ে এসেছেন নায়িকা। তবে ধরতে গেলে বরাবরই টিআরপির দৌড়ে সেরা সেরা পাঁচে বেশ ভালো স্থানেই থেকেছে এই ধারাবাহিকটি।
রানী রাসমণি অসাধারণ একটি কাহিনী। আজ থেকে ৪ বছর বাগে এই ধারাবাহিকটি শুরু হয়। এখানে রানীমা বলতে দিতিপ্রিয়া নিজেকে চরিত্রের সাথে মানিয়ে নিয়েছে।ছোট্ট রানী রাসমণি হালিশহরের মেয়ে।১০ বছর বয়সে বাবু রামচন্দ্র দাসের সাথে তার বিয়ে হয়ে যায় এবং তারপরে কলকাতায় আসেন। ধীরে ধীরে বনেদি সাজে কলকাতার গৃহিনী হয়ে ওঠেন। এখন আর বাবু রাজচন্দ্র নেই, একাই জামাইদের সাহায্যে নিজের শ্বশুরবাড়ির পৈতৃক ব্যবসা সামলাচ্ছেন। এখন রানী রাসমণি মানেই গাম্ভীর্য আর প্রৌঢ়া।
View this post on Instagram
রানী রাসমণি ধারাবাহিকে রানীমার কৈশোর থেকে জীবনের সমস্ত কাহিনী দেখানো হয়েছে। ধীরে ধীরে রানীমার নিজের সন্তানদের জন্ম দেন এমনকি তাদের মধ্যে দুই পুত্রীকে হারিয়ে ও ফেলেন। এরপর নিজের মেয়েদের সন্তানদের মানু্ষ করেন। এখন গল্পের মাঝে প্রবেশ ঘটেছে রামকৃষ্ণদেব।এখানে তারও লীলাকাহিনী দেখানো হয়েছে।
দিতিপ্রিয়যার এখনও পড়া শেষ হয়নি। স্কুলের গন্ডিতে থাকতেই ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন দিতিপ্রিয়া। এখন সে কলেজ পড়ুয়া। সম্প্রতি জী বাংলায় সোনার সংসার অ্যাওয়ার্ড শো ছিল। সেই অ্যাওয়ার্ড শো-তে অভিনেত্রী দিতিপ্রিয়া সেরা নায়িকার খেতাব জিতে নেয়। আর এই পুরষ্কার পেয়ে খুশিতে আপ্লুত দিতিপ্রিয়া। আর এই খুশি নিজেই নিজের ইন্সটাগ্রামে অনুরাগীদের সাথে ভাগ করে নিলেন। সমস্ত অনুরাগীরা তাকে শুভেচ্ছা জানালেন ও উৎসাহ দিলেন। মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায় রানীমার এই পোস্ট।