‘ছেলে না মেয়ে?’, হবু সন্তানের অপেক্ষায় থাকা নুসরতকে সারপ্রাইজ কাছের মানুষের

প্রত্যেকটি দেশের নিয়ম আলাদা আলাদা থাকে। কোনো দেশে যেটা নিয়ম এই দেশে সেটা নিয়ম বিরুদ্ধ। যেরকম পাশ্চাত্য দেশে লিঙ্গ নির্ধারণ করা কোনো অপরাধ নয় কিন্তু আমাদের দেশে লিঙ্গ নির্ধারণ করা অপরাধ। কোনো হাসপাতালে লিঙ্গ নির্ধারণ একেবারেই হয়না। সন্তান ছেলে হোক বা মেয়ে জন্মগ্রহণ করতেই হবে। এদিকে অভিনেত্রী নুসরাতকে দেখে মনে হচ্ছে তিনি কন্যা সন্তানের অপেক্ষায় আছেন।
বাইরের দেশের রীতিনীতির সাথে এই দেশের রীতিনীতি মিলিয়ে ফেলা সম্ভব নয়। পাশ্চাত্য সংস্কৃতিতে এমনতর কেক কেটে ছেলে বা মেয়ে হয়েছে কিনা জেনে সেলিব্রেট করা হয়। বাইরের দেশে সন্তান আসার আগে এরকম কেক কেটে পার্টি করা হয়। এক্ষেত্রে যিনি কেকটি বানায়, কেবল তিনিই সন্তানের লিঙ্গ জানবেন। মঙ্গলবার সোশ্যাল মিডিয়ায় নুসরত শেয়ার করেছেন একটি কেকের ছবি। জানা গিয়েছে, বিশেষভাবে অর্ডার দিয়ে অন্তঃসত্ত্বা নুসরতের জন্য তৈরি করা হয়েছে ওই কেক। ওই কেকের উপর লেখা- ‘ছেলে না মেয়ে?’ কেক জুড়ে খুব ভেবে চিন্তে ব্যবহার করা হয়েছে গোলাপি ও নীল রঙ।

জানা গিয়েছে, নুসরাতকে ওই কেকটি উপহার দিয়েছে তাঁর টিমের অবিচ্ছেদ্য অংশ, শর্মিষ্ঠা ও সীমা। কেকের উপর লেখা- ‘দিদি তোমাকে খুব ভালোবাসি’। এই কেকের সঙ্গে বিশেষ কোনও সেলিব্রেশনের যোগ আছে কিনা তা অবশ্য জানাননি নায়িকা।
নুসরত জাহানের নানান খবর বর্তমান টলিপাড়ায় চর্চায় রয়েছে। খবরের শিরোনামে থাকা অভিনেত্রী বেশিরভাগ সময়ই সমালোচনার মুখে পড়েন। কিছুদিন আগেই তার মা হওয়ার খবর প্রকাশ্যে আসতেই নিখিল জানিয়েছেন, তিনি নুসরতের সন্তানের বাবা নন। এমনকি গত ৬মাস ধরে তাদের মধ্যে কোনোরকম সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন নিখিল জৈন। নুসরতের সন্তান প্রসঙ্গে নিখিল পরিস্কার করে জানান যে ওই সন্তান তার নয়।
মাঝেমধ্যে অভিনেত্রী নানান পোস্ট করে যাচ্ছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। অভিনেত্রী পোস্ট করে কখনো বলেন, ‘মনের ভিতরে কারও প্রতি নেতিবাচক চিন্তা থেকে থাকলে সেগুলো মুক্ত করে দাও’। কখনো লেখেন, ‘মনের ভিতরে কারও প্রতি নেতিবাচক চিন্তা থেকে থাকলে সেগুলো মুক্ত করে দাও।কারণ এটা নয় যে তাঁরা এটার যোগ্য, কারণ হল তোমার শান্তি প্রয়োজন’







