বিনোদনভাইরাল ভিডিও

বিবাহ বিচ্ছেদের পর ‘মিঠাই’ জনাই ফিরে যেতে চাইলে বাধা দেবে উচ্ছেবাবু অর্থাৎ সিদ্ধার্থ!

ক্রমশ টানটান পর্ব চলছে ‘মিঠাই’ ধারাবাহিকে। সিদ্ধার্থে সাথে ‘মিঠাই’-এর ডিভোর্সের জন্য একেবারে উঠে পরে লেগেছেন তোর্সা। তবে বিচ্ছেদের জন্য কোর্টের দ্বারস্থ হলে একের পর এক নানা রকম পরামর্শ দিচ্ছে কোর্ট। আসলে আইনি মতে বিচ্ছেদের পথ অনুসরণ করলেও স্বয়ং বিচারকও চান না যে একটা সম্পর্ক এভাবে শুধুমাত্র খাতা-কলমের জোরে ভেঙে যাক।বিচারকও নানা কৌশলের মাধ্যমে চেষ্টা করেন যাতে ভাঙ্গা সম্পর্ক জোড়া লাগানো যায়।

এদিকে উচ্ছেবাবু চায় যে ডিভোর্স হোক। কিন্তু বাড়ির কর্তা দাদাই চায় যে মিঠাই ও সিড একসাথে থাকুক। কিন্তু ডিভোর্সের জন্য মিঠাই পা বাড়িয়ে রাখে। কারণ মিঠাই ভাবে ডিভোর্স হলেই সিদ্ধার্থ অর্থাৎ তার উচ্চ্ছে বাবু খুশি হবেন। আবার এদিকে তোর্সা বেশ খুশি যে মিঠাই ও সিড-এর ডিভোর্স হবে তাহলে সে সিড কে বিয়ে করতে পারবে।

পরিবারের কর্তা দাদাই চেয়েছিলেন যে ডিভোর্স-এর কথা উঠলে হয়তো সিড একটু বেঁকে বসবে কিন্তু না। সিড ডিভোর্স দেবেই। এদিকে দাদু তাই আবার নতুন ফন্দি এতে রথযাত্রার দিন। তিনি অন্য ছেলের সাথে মিঠাইয়ের বিয়ে দেওয়ার কথা বলে। রথ যাত্রার দিন সন্ধ্যা বেলা পত্রের নাম প্রকাশ দাদুর আর ক্ষোভে ফেটে যায় দাদুর স্ত্রী। মিঠাইয়ের চোখ ছলছল। এদিকে সিড-এর চোখ ছলছল যে দাদু কি করতে যাচ্ছে।

আর তখনই সিদ্ধার্থ দাদাই-এর ফাঁদে পা দেয়। সকলের মাঝে সিড বলে ওঠে যে এটা হতে পারে না মিঠাই এখনও বিবাহিত।সে রগে উত্তেজিত হয়ে বলে যে মিঠাইয়ের এখনো ডিভোর্স হয়নি। ব্যাস এখন থেকেই গল্পের মোড় শুরু। এই শুনে পরিবারের সকলে বেশ খুশি হয়ে যায়। কিন্তু শুধুমাত্র তোর্সা নয়। এদিকে উচ্ছেবাবুর এমন কথা শুনে মিঠাই একদম অবাক হয়ে যায়।

এরপর শোনা যায় যে সিড নাকি সিদ্ধান্ত নিয়েছে মিঠাইয়ের সাথে এক মাস একসাথে থাকার তারপর সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে। সিড এর এমন পরিবর্তনে খুশি দাদু সহকারে গোটা পরিবার। কিন্তু মিঠাই অভিমান নিয়ে থাকে। এবার সে জনাই চলে যাবে। রোজ রোজ বিয়ে নিয়ে এই তামাশা তার আর সহ্য হচ্ছে না। বুক ফাটে তো মুখ ফোটে না। কিন্তু পরে যদিও মিঠাইয়ের জনাই যাওয়া আটকে দেবে সিড। কারণ তা না হলে মিঠাই সিদ্ধার্থের ফুল শয্যা হবে কি করে? খুব শিগগিরই দেখানো হবে মিঠাই সিদ্ধার্থের মজাদার ফুল শয্যার পর্ব। ইতিমধ্যেই প্রকাশ পেয়েছে মিঠাই ও সিড এর ফুলশয্যার প্রোমো।

Back to top button