দিল্লির উত্তপ্ত পরিস্থিতি নিয়ে ক্ষোভ রাষ্ট্রসংঘের

দিল্লির হিংসার এই আন্দোলনকে থামাতে বুধবার প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং শান্তির ভ্রাতৃত্বের বার্তা দিয়েছেন।মঙ্গলবার রাত থেকেই এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল।তবে এই পরিস্থিতি যদি নিয়ন্ত্রণে থাকে তবে কি আস্তে আস্তে মৃত্যের সংখ্যা কমতে পারে? এখনো পর্যন্ত দিল্লিতে মৃত্যের সংখ্যা ২৮জন! মঙ্গলবার রাতেই সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছেন, দিল্লির পুলিশকে নরম মনোভাব ত্যাগ করে শক্ত মনোভাব ধরতে হবে।পরিস্থিতি নিয়ে দিল্লি যে ব্যর্থ সে কথা জানিয়ে রাষ্ট্রসংঘ ক্ষোভ প্রকাশ করে। আর এই পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য আবেদন জানায় সুপ্রিমকোর্ট।
কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা সরানোর পর যেভাবে অজিত দোভাল এলাকা পরিদর্শন করতেন বুধবার রাতেও তিনি সেভাবে এলাকা পরিদর্শন করেন।সেখানে বেশ কিছু জায়গায় আগুন লাগিয়ে দেওয়ার ঘটনাও সামনে এসে যায়।এমন সময় দোভালকে স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছিল।তবে সুপ্রিমকোর্টের থেকে দিল্লি হাইকোর্ট পর্যন্ত কোথাও ছাড়া পায়নি দিল্লি পুলিশ।সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতি কে এম জোসেফ জানান যে, দিল্লি পুলিশের পেশাদারিত্বের অভাব রয়েছে।দিল্লি পুলিশের স্বাধীনভাবে কাজ করার ক্ষমতা আছে কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়।
এই কারণেই দিল্লিতে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য সেই এলাকা গুলোতে পুলিশের টহল চলছে।সেই এলাকা গুলোতে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।আজও সেখানে সেনার কড়া টহল চলবে।