হোলির জনপ্রিয় এই ৭ গানের জন্যই কেঁপেছিল বক্সঅফিস, ভেঙে যায় উপার্জনের রেকর্ড

হোলি আর বলিউডের মধ্যে একটা গভীর সম্পর্ক রয়েছে। হিন্দি চলচ্চিত্রে হোলি উৎসব আরও উজ্জ্বল হয় ফুটে উঠেছে গানের মাধ্যমে, সকলের কাছেই এই গানগুলি খুব প্রিয়। হোলির উৎসবকে আরও মাতিয়ে রাখে এই গানগুলি। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না হোলির এমন অনেক গান আছে, যার কারণে সিনেমাগুলো বক্স অফিসে প্রচুর আয় করেছে।
শোলে: হিন্দি সিনেমার জগতের অন্যতম সেরা ছবি হল ‘শোলে’। এই ছবির বিখ্যাত গান ‘হোলি কে দিন দিল মিল জাতে হ্যায়’ গানটির জন্য ছবিটি খুব জনপ্রিয় হয়েছিল। আর সেই জন্য ছবিটির বক্স অফিস ১৫ কোটি টাকা বেশি হয়েছিল।
সিলসিলা: অমিতাভ বচ্চন, রাজীব কুমার, জয়া বচ্চন ও রেখা অভিনীত এই ছবিটি সেই সময়ের অন্যতম হিট ছবি। ছবির ‘রং বারসে ভেগে চুনার ওয়ালি’ গানটি খুব জনপ্রিয় হয়েছিল। বক্স অফিসে প্রায় ৭ কোটি টাকা কালেকশন করেছিল এই ছবি।
নদীয়া কে পার: ১৯৮২ সালে মুক্তি পাওয়া এই ছবির ‘জোগি রা ধীরে ধীরে’ গানটি খুব জনপ্রিয় হয়েছিল।সেই সময় এই ছবিটি বক্স অফিসে মোট ৪.২ কোটি টাকা কালেকশন করেছিল।
কাটি পতাং: আশা পারেখ ও রাজেশ খান্না অভিনীত এই ছবির ‘আজ না ছোড়েঙ্গে হাম তেরি চোলি’ গানটি খুব জনপ্রিয় হয়েছিল। সেই সময় এই ছবি বক্স অফিসে মোট কালেকশন করেছিল ৩.৮ কোটি টাকা।
ডর: শাহরুখ খান অভিনীত এই ছবিটির ‘আং সে আং লাগানা সাজন’ গানটি খুব জনপ্রিয় হয়েছিল। ১৯৯৩ সালে মুক্তি পাওয়া এই ছবিটির মোট আয় করেছিল প্রায় ২২ কোটি টাকা।
বাগবান: অমিতাভ বচ্চন ও হেমা মালিনী এই ছবির ‘হোলি খেলে রঘুভেরা’ গানটি আজও খুব জনপ্রিয়। ২০০৩ সালে মুক্তি পাওয়া এই ছবির মোট বক্স অফিস কালেকশন ছিল ৪৩.১১ কোটি টাকা।
ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি: রণবীর কাপুর ও দীপিকা পাড়ুকোন অভিনীত এই ছবিটির ‘বালাম পিচকারি’ গানটি খুব জনপ্রিয়। এই ছবি বক্স অফিসেও অনক রেকর্ড ভেঙেছিল। এই ছবির মোট বক্স অফিস কালেকশন ছিল ৩১০ কোটি টাকা।
এইসব গান আজও জনপ্রিয় রয়েছে। আজও হোলির সময় এইসব ছবির গান গুলি বাজানো হয়।