বিনোদন

অভিনেত্রী পল্লবীর রহস্যমৃত্যুতে বাড়ছে জট,সর্বশেসহ ৭২ ঘন্টায় কি ঘটেছিলো !

অভিনেত্রী পল্লবী-দের রহস্য মৃত্যুতে জট ক্রমশ বেড়েই চলেছে। পল্লবীর রহস্য মৃত্যুতে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে প্রয়াত অভিনেত্রীর লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তীকে। ৯ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আলিপুর আদালত। অভিনেত্রীর লিভ-ইন পার্টনারকে আগামী ২৬ শে মে পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতে থাকতে হবে। খুন, আর্থিক প্রতারণার অভিযোগে দায়ের হয়েছে সাগ্নিকের নামে। এবার রহস্য মৃত্যুর জট খুলতে অভিনেত্রীর লিভ-ইন পার্টনারকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। জানা গিয়েছে মৃত্যুর আগের দু-দিন কোনও শুটিং ছিল না। তারপর শনিবারও বাইরে গিয়েছিল তার। সেদিন তাদের মধ্যে কোনও গন্ডগোল হয়েছিল কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। মৃত্যুর ঠিক ৭২ ঘন্টা আগে কী হয়েছিল , কীসের জন্য এমন মর্মান্তিক সিদ্ধান্ত নিতে হল পল্লবীকে তা জানতে চাইছে পল্লবীর থেকে।

অভিনেত্রী পল্লবী-দের রহস্য মৃত্যুতে জট ক্রমশ বেড়েই চলেছে। পল্লবীর রহস্য মৃত্যুতে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে প্রয়াত অভিনেত্রীর লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তীকে। ৯ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আলিপুর আদালত। অভিনেত্রীর লিভ-ইন পার্টনারকে আগামী ২৬ শে মে পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতে থাকতে হবে। খুন, আর্থিক প্রতারণার অভিযোগে দায়ের হয়েছে সাগ্নিকের নামে। এবার রহস্য মৃত্যুর জট খুলতে অভিনেত্রীর লিভ-ইন পার্টনারকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। জানা গিয়েছে মৃত্যুর আগের দু-দিন কোনও শুটিং ছিল না। তারপর শনিবারও বাইরে গিয়েছিল তার। সেদিন তাদের মধ্যে কোনও গন্ডগোল হয়েছিল কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। মৃত্যুর ঠিক ৭২ ঘন্টা আগে কী হয়েছিল , কীসের জন্য এমন মর্মান্তিক সিদ্ধান্ত নিতে হল পল্লবীকে তা জানতে চাইছে পল্লবীর থেকে।

পল্লবীর রহস্য মৃত্যুতে সন্দেহের তির তার লিভ-ইন পার্টনারের দিকে। পল্লবীর মৃত্যুর পর থেকেই কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছে তার প্রেমিক সাগ্নিক চক্রবর্তী। খুন থেকে প্রতারণা সহ একাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে সাগ্নিকের বিরুদ্ধে। পাশাপাশি চরিত্র নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলেছে পল্লবীর পরিবার। মেয়ের উপর শারীরিক নির্যাতন চালাত সাগ্নিক. গায়ে হাত দিত এই অভিযোগ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। সাগ্নিকের বাবা ও মাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে সাগ্নিক জানিয়েছেন, পল্লবীর হাতে টাকা ফুরিয়ে আসছিল বলে বেশ চিন্তিত ছিসেন। এছাড়া বেশ কয়েকটি মিউচুয়াল ফান্ডেও টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন। এমনকী ইএমআই দিয়ে গয়নাও কিনেছিলেন। সেই টাকা নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেছিলেন। তার জন্যই নাকি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

রবিবার সকাল ৯ টা ৫০ মিনিটে গড়ফার ফ্ল্যাটে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় পল্লবীর নিথর দেহ। মৃত্যুর পর কোনও সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়নি অভিনেত্রীর ফ্ল্যাট থেকে। পল্লবীর আকস্মিক মৃত্যুকে খুন বলে দাবি করছেন প্রয়াত অভিনেত্রীর বাবা। তারপর থেকেই লাগাতার জেরা করেই চলেছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সাগ্নিকের মাসিক আয় প্রায় ২০ হাজার টাকা। কিন্তু এই সামান্য় মাইনের চাকরিতেই বিলাসবহুল জীবনযাপন করত সে। লাখ লাখ টাকার উপহার থেকে অডি গাড়ি কী ছিল না সাগ্নিকের। কিন্তু এত টাকা কে দিত সাগ্নিককে, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এমন কী কাজ করতেন যে এত বিলাসবহুল জীবনযাপন করত সাগ্নিক। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছে নিউ টাউনে একটি কল সেন্টার চালাতেন সাগ্নিক। এবং সেই কল সেন্টারের আদৌ কোনও বৈধ কাগজ আছে কিনা কিংবা কী ধরনেরই বা কাজ হতো সেখানে তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, ওই কল সেন্টারটিও ভুয়ো ছিল।

Back to top button